-তোমার ওয়ালটা একটু খুলে দিবে?
-কেন?
-আগে দাও না। খোলার পর বলবো।
- নাহ, কোন দুষ্টামির দরকার নেই। তুমি দুষ্টামি করো, অন্যরা মনে করে তুমি আমার গার্লফ্রেন্ড।
- মনে করলে সমস্যা কি?
- সমস্যা কি মানে! তুমি একজন বিবাহিত নারী। বিবাহিত নারী অন্য জনের গার্লফ্রেন্ড হয় কিভাবে।
-এখানে একটু ভুল হয়ে গেছে। সময়গত ভুল। তোমার সাথে তো বিয়ের পর পরিচয় হয়েছে। বিয়ের আগে পরিচয় হলে তোমারই বউ হতাম।
- হা হা হা।
- হাসো কেন। আর মানুষ মনে করলে করুক। এটা তো আর সত্য না।
- ঠিক আছে। খুলে দিচ্ছি। তবে উল্টাপাল্টা কিছু লিখবে না।
- উল্টা পাল্টা লিখলে কি হয়?
-বললাম না, মানুষ সন্দেহ করে।
- আচ্ছা আচ্ছা। কিছুই লিখবো না। এবার খুশী তো?
- হা খুশী।
- দাড়াও দাড়াও খুশী হওয়ার দরকার নেই। একটা লাইন মাথায় আসছে। একটু ওয়ালটা খুলে দাও। শুধু একটা লাইন লিখবো।
- আবার উল্টা পাল্টা কি মাথায় আসলো?
- শুনো কিছু উল্টা পাল্টা ব্যাপার করে যদি কোন দু:খী কারো অনেক ভালো লাগে তাতে কি খুব ক্ষতি হয়? আমি কি অনেক বেশি উল্টা পাল্টা কাজ করছি? আচ্ছা লাইনটা লিখবো না।
-লিখো লিখো।
- নাহ। একদিন আমি ঠিকই আর তোমাকে ডিস্টার্ব করবো না। তখন অনেক শান্তিতে থাকবে।
- ধ্যাৎ, উল্টা পাল্টা কথা বলো কেন?
- আমার সব কথা উল্টা পাল্টা, তাই না?
মেয়েটি ওয়ালে লিখে, একটা সবুজ লাইট কারো সারা পৃথিবীকে কখনো কখনো আলোকিত করে দেয়।
ছেলেটি প্রশ্ন করে, এটা কি লিখলে?
- জুকারবার্গকে জিজ্ঞেস করো গিয়ে। আমি জানি না............. ওপাশের সবুজ লাইটটি নিভে যায়।
ফেসবুকে-সবুজবাতি
-কেন?
-আগে দাও না। খোলার পর বলবো।
- নাহ, কোন দুষ্টামির দরকার নেই। তুমি দুষ্টামি করো, অন্যরা মনে করে তুমি আমার গার্লফ্রেন্ড।
- মনে করলে সমস্যা কি?
- সমস্যা কি মানে! তুমি একজন বিবাহিত নারী। বিবাহিত নারী অন্য জনের গার্লফ্রেন্ড হয় কিভাবে।
-এখানে একটু ভুল হয়ে গেছে। সময়গত ভুল। তোমার সাথে তো বিয়ের পর পরিচয় হয়েছে। বিয়ের আগে পরিচয় হলে তোমারই বউ হতাম।
- হা হা হা।
- হাসো কেন। আর মানুষ মনে করলে করুক। এটা তো আর সত্য না।
- ঠিক আছে। খুলে দিচ্ছি। তবে উল্টাপাল্টা কিছু লিখবে না।
- উল্টা পাল্টা লিখলে কি হয়?
-বললাম না, মানুষ সন্দেহ করে।
- আচ্ছা আচ্ছা। কিছুই লিখবো না। এবার খুশী তো?
- হা খুশী।
- দাড়াও দাড়াও খুশী হওয়ার দরকার নেই। একটা লাইন মাথায় আসছে। একটু ওয়ালটা খুলে দাও। শুধু একটা লাইন লিখবো।
- আবার উল্টা পাল্টা কি মাথায় আসলো?
- শুনো কিছু উল্টা পাল্টা ব্যাপার করে যদি কোন দু:খী কারো অনেক ভালো লাগে তাতে কি খুব ক্ষতি হয়? আমি কি অনেক বেশি উল্টা পাল্টা কাজ করছি? আচ্ছা লাইনটা লিখবো না।
-লিখো লিখো।
- নাহ। একদিন আমি ঠিকই আর তোমাকে ডিস্টার্ব করবো না। তখন অনেক শান্তিতে থাকবে।
- ধ্যাৎ, উল্টা পাল্টা কথা বলো কেন?
- আমার সব কথা উল্টা পাল্টা, তাই না?
মেয়েটি ওয়ালে লিখে, একটা সবুজ লাইট কারো সারা পৃথিবীকে কখনো কখনো আলোকিত করে দেয়।
ছেলেটি প্রশ্ন করে, এটা কি লিখলে?
- জুকারবার্গকে জিজ্ঞেস করো গিয়ে। আমি জানি না............. ওপাশের সবুজ লাইটটি নিভে যায়।
ফেসবুকে-সবুজবাতি