রাত দুইটায় আবীরের ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছা করছে। তমাকে বলতে ইচ্ছা করছে। তবে তমার কষ্ট হবে ভেবে বলছে না।
তমা শুয়ে আছে। আবীর চেয়ারে বসা। একটা ম্যাগাজিন পড়ছে।
-তুমি ঘুমাবে না?
আবীর চোখ তুলে তাকায়। তমা তার দিকে তাকিয়ে আছে। গোলাপী রঙ্গের জামা পড়া। মেয়েটা এত সুন্দর কেন! মাঝে মাঝে পুরা ব্যাপারটা আবীরের কাছে স্বপ্ন মনে হয়। মনে হয় ঘুম ভাঙলে দেখবে তমা আর পাশে নেই।
-কিছু বলছো না যে! না ঘুমালে বলো।
- আরেকটু পড়ে ঘুমাবো।
- তাহলে এক কাজ করি, চা বানিয়ে দিই তোমাকে?
মেয়েটা এত ভালো কেন!
-চা বানাতে হবে না। অন্য একটা জিনিস বানাতে পারবে যদি তোমার কষ্ট না হয়?
- কি জিনিষ?
- একটু ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছা করছে।
-আরে বাবা এটা বলতে এত ইতস্তত করছো কেন! এখনই বানিয়ে দিচ্ছি। আমারও ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছা করছে।
রাত গভীর। তমা ঝাল মুড়ি বানিয়ে এনেছে। আবীরের পাশে এসে বসে। দুইজনে মিলে ঝাল মুড়ি খাচ্ছে।
আবীর বলে, একটি কথা বলবো?
- হা বলো।
- ভালো আর সুন্দরের সংজ্ঞা এখন আমি জানি।
- মানে কি? চোখ বড় বড় করে জিজ্ঞেস করে তমা।
- ভালো আর সুন্দরের সংজ্ঞা তুমি।
-হয়েছে, হয়েছে। পাম্প দিতে হবে না।
এসময় হঠাৎ মরিচে কামড় দিয়ে বসে আবীর। ঝাল কম খেতে পারে সে। সে নিজেকে সামলে নেয়ার চেষ্টা করছে।
কপালে ঘাম বের হওয়া শুরু হলো। ব্যাপারটা লক্ষ্য করে তমা ওড়না দিয়ে কপাল মুছে দিতে লাগলো। তমার ওড়নার মধ্যে অদ্ভূত ঘ্রাণ!! সে ঘ্রাণ ঝালের কষ্ট অনেকটাই ভুলিয়ে দেবে যেন!
ফেসবুকে : ঝালমুড়ি
তমা শুয়ে আছে। আবীর চেয়ারে বসা। একটা ম্যাগাজিন পড়ছে।
-তুমি ঘুমাবে না?
আবীর চোখ তুলে তাকায়। তমা তার দিকে তাকিয়ে আছে। গোলাপী রঙ্গের জামা পড়া। মেয়েটা এত সুন্দর কেন! মাঝে মাঝে পুরা ব্যাপারটা আবীরের কাছে স্বপ্ন মনে হয়। মনে হয় ঘুম ভাঙলে দেখবে তমা আর পাশে নেই।
-কিছু বলছো না যে! না ঘুমালে বলো।
- আরেকটু পড়ে ঘুমাবো।
- তাহলে এক কাজ করি, চা বানিয়ে দিই তোমাকে?
মেয়েটা এত ভালো কেন!
-চা বানাতে হবে না। অন্য একটা জিনিস বানাতে পারবে যদি তোমার কষ্ট না হয়?
- কি জিনিষ?
- একটু ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছা করছে।
-আরে বাবা এটা বলতে এত ইতস্তত করছো কেন! এখনই বানিয়ে দিচ্ছি। আমারও ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছা করছে।
রাত গভীর। তমা ঝাল মুড়ি বানিয়ে এনেছে। আবীরের পাশে এসে বসে। দুইজনে মিলে ঝাল মুড়ি খাচ্ছে।
আবীর বলে, একটি কথা বলবো?
- হা বলো।
- ভালো আর সুন্দরের সংজ্ঞা এখন আমি জানি।
- মানে কি? চোখ বড় বড় করে জিজ্ঞেস করে তমা।
- ভালো আর সুন্দরের সংজ্ঞা তুমি।
-হয়েছে, হয়েছে। পাম্প দিতে হবে না।
এসময় হঠাৎ মরিচে কামড় দিয়ে বসে আবীর। ঝাল কম খেতে পারে সে। সে নিজেকে সামলে নেয়ার চেষ্টা করছে।
কপালে ঘাম বের হওয়া শুরু হলো। ব্যাপারটা লক্ষ্য করে তমা ওড়না দিয়ে কপাল মুছে দিতে লাগলো। তমার ওড়নার মধ্যে অদ্ভূত ঘ্রাণ!! সে ঘ্রাণ ঝালের কষ্ট অনেকটাই ভুলিয়ে দেবে যেন!
ফেসবুকে : ঝালমুড়ি