সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

শোনা জীবনের গল্প

দুই পরিবারের পছন্দেই বিয়ে। ছেলে চাকরিজীবি মেয়েও চাকরিজীবি। ধুমধাম আয়োজনে বিয়ে হয়। মেয়েটি বিয়ের কিছুদিন পর অন্যরকম কিছু আবিষ্কার করে। ছেলেটি অন্য একটা মেয়ের সাথে ফোনে প্রায়ই কথা বলে। মেয়েটি একটা পর্যায়ে জানতে পারে ওই ফোনে কথা বলা মেয়েটির সাথে বিয়ের আগে থেকে ছেলেটির সম্পর্ক ছিল। এখনও সে সম্পর্ক অব্যাহত আছে।

ফেসবুকীয় অভিজ্ঞতা

 অভিজ্ঞতা : ০১

আড়াই কি তিন বছর আগের কথা। তখন গল্প টল্প জাতীয় কিছু লিখতাম। কয়েকটি পেইজে প্রকাশও পেতো। নিজেও একটা পেইজও খুলে ফেলি।
তখন ফ্রেন্ড লিস্টে এক মেয়ে মাঝে মাঝে নক করতো। লেখালেখি বিষয়ে কথা বলতো। আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইতো!

অপরাধবোধ (অনুগল্প)

জয়া কান্না করছে। সময় না বোঝার কান্না, মানুষ না চেনার কান্না। ব্রেক আপে সাধারণ কান্নার ঘটনা তেমন দেখা যায় না। জয়া যে কলেজে পড়ে সেখানে তাদের একটি বন্ধুত্বের সার্কেল আছে। মেয়েদের কলেজ। ব্রেক আপ একটি সাধারণ ঘটনা। দুইদিন পর পর ব্রেক আপের ঘটনা ঘটছে। সবাই সহজ ভাবেই মেনে নিচ্ছে। এসে সুন্দর ভাবে বলেও দিচ্ছে ব্রেক আপ হয়েছে। দুই দিন যেতেই আবার গল্প করছে, নতুন আরেকজনের সাথে কিভাবে জড়ালো।

শূন্যতা (অনুগল্প)

তানিয়া একটা সময় খুব চঞ্চল ছিল। মুখে হাসি লেগেই থাকতো। বান্ধবীদের সাথে সবচেয়ে বেশি খুনসুটি করতো সে। হঠাৎ সে বদলে গেলো। বদলে যেতে হয়েছে তাকে। এখন পুরাই উল্টা স্বভাবের তানিয়া। হাসতে সে ভুলে গেছে। কথা বলে না। গম্ভীর হয়ে বসে থাকে।
যখন বেশি খারাপ লাগে তখন বারান্দায় গিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর ভাবে আচ্ছা মারা গেলে কি ওই আকাশে চলে যাওয়া যাবে। রাতে আকাশের তারার দিকে তাকিয়ে ভাবে সে মরলে কি তারার সংখ্যা একটি বাড়বে!
এমনতো না যে তানিয়ার অনেক বয়স হয়ে গেছে। ১৬ চলছে। বাবা মায়ের মধ্যে ঝগড়া হতো প্রায়ই। আবার মীমাংষাও হয়ে যেতো।