রাত তিনটা। এখন চারদিক শান্ত। যদিও একটু আগে এক
হুলুস্থুল ভাব ছিল ঘরে। অনেক অতিথি আছিলেন। রেডিসন থেকে বিশাল কেক আনা
হয়েছে। অতিথিরা আসার সময় গিফট এনেছেন অনেক। সুন্দর র্যাপিং পেপারে মোড়ানো
গিফটগুলো বড় টেবিলটার উপর রাখা। জন্মদিনে হাসিখুশী থাকা নিয়ম। অরিনও
হাসিখুশী থেকেছে। তবে একটু পর পর মোবাইল চেক করছে। নতুন একটা মেসেজ আসার
সাথে সাথে দেখছে। কিন্তু না যার এস এম এস এর জন্য এত অপেক্ষা তার নম্বর
থেকে কোন এস এম এস নাই। ইচ্ছে হয় কাঁদতে। কিন্তু এতজন এসেছে উইশ করতে তাদের
সামনে কাঁদা যাবে না। হাসিমুখে থাকতে হবে। যদিও মনে মনে বিশ্বাস অবশ্যই
আসবে।