তাহাদের দুইজনের মধ্যে অনেক ভালো সম্পর্ক। চমৎকার বোঝা পড়া। ন্যাকামি ব্যাপারটা কখনো দেখিনি।
মেয়েটি লেখা লেখি করে, ছেলেটিও লেখালেখি করে। একবার একটা ম্যাগাজিনে দুইজনই লেখা জমা দিলো। ছেলেটির লেখা প্রকাশ পেলো। মেয়েটির লেখা ছাপানো হয়নি।
মেয়েটির অনেক মন খারাপ হয়। লেখালেখির ব্যাপারে অল্পতেই আপসেট হওয়ার অস্বাভাবিক গুণ আছে মেয়েটির!
তা দেখে ছেলেটিরও মন খারাপ হয়। তার লেখা ছাপানো হয়েছে এটার জন্য একটা অপরাধবোধের মত কিছু সৃষ্টি হয় মনে। কেন যে ম্যাগাজিন কর্তৃপক্ষ তার লেখা ছাপালো। তার লেখা বাদ দিয়ে ওর লেখা ছাপাতো!!
ছেলেটি মনে মনে সিদ্ধান্ত নেয় ও নিজে আর কোথাও লেখা পাঠাবে না।
এরপর মেয়েটি নিয়মিত বিভিন্ন জায়গায় লেখা পাঠায়। ছাপানো হতে থাকে। মেয়েটি বেজায় খুশী। তা দেখে ছেলেটিও খুশী। মেয়েটির খুশী দেখে ছেলেটির অনেক ভাল লাগে।
মেয়েটি মাঝে মাঝে ছেলেটিকে জিজ্ঞেস করে, তুমি লিখো না কেন?
ছেলেটি ব্যস্ততার অভিনয় করে বলে, আরে এত এত কিছু করার পর লেখার সময় কোথায়।
মেয়েটির কখনো জানা হবে না, ছেলেটি লেখালেখি বাদ দেয়ার কারণ।
কিছু সেক্রিফাইসের গল্প অপর পক্ষ কখনোই জানে না, কখনোই না.....
ফেসবুকে : সেক্রিফাইস
মেয়েটি লেখা লেখি করে, ছেলেটিও লেখালেখি করে। একবার একটা ম্যাগাজিনে দুইজনই লেখা জমা দিলো। ছেলেটির লেখা প্রকাশ পেলো। মেয়েটির লেখা ছাপানো হয়নি।
মেয়েটির অনেক মন খারাপ হয়। লেখালেখির ব্যাপারে অল্পতেই আপসেট হওয়ার অস্বাভাবিক গুণ আছে মেয়েটির!
তা দেখে ছেলেটিরও মন খারাপ হয়। তার লেখা ছাপানো হয়েছে এটার জন্য একটা অপরাধবোধের মত কিছু সৃষ্টি হয় মনে। কেন যে ম্যাগাজিন কর্তৃপক্ষ তার লেখা ছাপালো। তার লেখা বাদ দিয়ে ওর লেখা ছাপাতো!!
ছেলেটি মনে মনে সিদ্ধান্ত নেয় ও নিজে আর কোথাও লেখা পাঠাবে না।
এরপর মেয়েটি নিয়মিত বিভিন্ন জায়গায় লেখা পাঠায়। ছাপানো হতে থাকে। মেয়েটি বেজায় খুশী। তা দেখে ছেলেটিও খুশী। মেয়েটির খুশী দেখে ছেলেটির অনেক ভাল লাগে।
মেয়েটি মাঝে মাঝে ছেলেটিকে জিজ্ঞেস করে, তুমি লিখো না কেন?
ছেলেটি ব্যস্ততার অভিনয় করে বলে, আরে এত এত কিছু করার পর লেখার সময় কোথায়।
মেয়েটির কখনো জানা হবে না, ছেলেটি লেখালেখি বাদ দেয়ার কারণ।
কিছু সেক্রিফাইসের গল্প অপর পক্ষ কখনোই জানে না, কখনোই না.....
ফেসবুকে : সেক্রিফাইস