শাহরিনা রহমান অ্যালানা ।। ২৬ডিসেম্বর১২
প্রথম আলো ব্লগের মাধ্যমেই আসলেই ইন্টারনেটে ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখি শুরু। সেখানে অনেক ভাল ভাল কয়েকজনের সাথে পরিচয় হয়। যাদেরকে মন থেকে শ্রদ্ধা করি। দারুণ সময় ছিল ব্লগের দিনগুলো।
তা যখন ব্লগে ঢুকি বিভিন্ন প্রসঙ্গে একজনের নাম শুনতাম। প্রিন্সেস অ্যালানা, পুরা নাম শাহরিনা রহমান অ্যালানা। কিছু কারণে সে প্রথম আলো ব্লগ ছেড়ে দিয়েছে। মাত্র অষ্টম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় ব্লগে লিখে এক পরিচিত নাম হয়ে উঠে। অদ্ভূত সব সুন্দর লেখা। ব্লগে গিয়ে লেখাগুলো পড়তাম। মনে হতো অনেক বড় কেউ লিখেছে। আগের বিভিন্ন জনের পোস্টে ওর কমেন্ট দেখে ভাবতাম ইশ সে যদি ব্লগিং করত, আমার পোস্টে কমেন্ট করতো!
প্রথম আলো ব্লগের মাধ্যমেই আসলেই ইন্টারনেটে ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখি শুরু। সেখানে অনেক ভাল ভাল কয়েকজনের সাথে পরিচয় হয়। যাদেরকে মন থেকে শ্রদ্ধা করি। দারুণ সময় ছিল ব্লগের দিনগুলো।
তা যখন ব্লগে ঢুকি বিভিন্ন প্রসঙ্গে একজনের নাম শুনতাম। প্রিন্সেস অ্যালানা, পুরা নাম শাহরিনা রহমান অ্যালানা। কিছু কারণে সে প্রথম আলো ব্লগ ছেড়ে দিয়েছে। মাত্র অষ্টম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় ব্লগে লিখে এক পরিচিত নাম হয়ে উঠে। অদ্ভূত সব সুন্দর লেখা। ব্লগে গিয়ে লেখাগুলো পড়তাম। মনে হতো অনেক বড় কেউ লিখেছে। আগের বিভিন্ন জনের পোস্টে ওর কমেন্ট দেখে ভাবতাম ইশ সে যদি ব্লগিং করত, আমার পোস্টে কমেন্ট করতো!
শাহরিনা যা বলার সরাসরি বলে দেয়। সুন্দর করে লেখার ভুল গুলো ধরিয়ে দিতে পারে। দারুণ একটা গুণ।
অনেক ভাল লাগছিল যখন ওর সাথে পরিচয় হলো। ফেসবুকে, ইয়াহুতে কথা হতো। ওর ব্যক্তিগত ব্লগের লেখাগুলো পড়ি। আর ভাবি এতটুকু পিচ্ছি একটা মেয়ে এত দূর্দান্ত লিখে কিভাবে। গল্প, নিজেকে নিয়ে লেখাগুলো মুগ্ধ হয়ে শুধু পড়ে যেতে হয়।
মায়ের অসুস্থতা ভাল হওয়ার নিয়তে এ মেয়ে নফল রোজা রাখে। মা জানেই না মেয়েটি রোজা। জানলে যে বকা দেবে। চুরি করে সেহেরীর সময় অল্প কিছু খেয়ে নেয়।
ওকে নিয়ে “রোজা” নামে একটা গল্প লিখেছিলাম।
বর্তমানে ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে পড়া মেয়েটি বরিশালে এক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়েছে। খবরটা শোনার পর থেকেই খারাপ লাগছে। বর্তমানে রাজধানীর ইসলামী সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাত সাড়ে নয়টার দিকে তার অপরাশেন হওয়ার কথা। সবাই এ মেয়েটির জন্য দোয়া করবেন প্লিজ।
আল্লাহ যেন এ মেয়েটিকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।
অনেক ভাল লাগছিল যখন ওর সাথে পরিচয় হলো। ফেসবুকে, ইয়াহুতে কথা হতো। ওর ব্যক্তিগত ব্লগের লেখাগুলো পড়ি। আর ভাবি এতটুকু পিচ্ছি একটা মেয়ে এত দূর্দান্ত লিখে কিভাবে। গল্প, নিজেকে নিয়ে লেখাগুলো মুগ্ধ হয়ে শুধু পড়ে যেতে হয়।
মায়ের অসুস্থতা ভাল হওয়ার নিয়তে এ মেয়ে নফল রোজা রাখে। মা জানেই না মেয়েটি রোজা। জানলে যে বকা দেবে। চুরি করে সেহেরীর সময় অল্প কিছু খেয়ে নেয়।
ওকে নিয়ে “রোজা” নামে একটা গল্প লিখেছিলাম।
বর্তমানে ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে পড়া মেয়েটি বরিশালে এক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়েছে। খবরটা শোনার পর থেকেই খারাপ লাগছে। বর্তমানে রাজধানীর ইসলামী সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাত সাড়ে নয়টার দিকে তার অপরাশেন হওয়ার কথা। সবাই এ মেয়েটির জন্য দোয়া করবেন প্লিজ।
আল্লাহ যেন এ মেয়েটিকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।