তখন আর্মিদের সাথে জাতীয় পরিচয় পত্র
তৈরিতে কাজ করছি। দুর্গম দুর্গম এলাকা যেতে হতো। কখনো দীর্ঘ পথ হেঁটে, কখনোবা
হেলিকপ্টারে যাওয়া।
তো সেখানে আমরা রাতে আড্ডা দিতাম। মজার মজার কথার আড্ডা! বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা। আমরা বলতে আর্মি ও আমরা কয়েকজন বেসামরিক লোক। অনেক বেশি দুর্গম এলাকা। মোটামুটি আধুনিক জগত থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন!
তো সেখানে আমরা রাতে আড্ডা দিতাম। মজার মজার কথার আড্ডা! বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা। আমরা বলতে আর্মি ও আমরা কয়েকজন বেসামরিক লোক। অনেক বেশি দুর্গম এলাকা। মোটামুটি আধুনিক জগত থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন!
রাতে আড্ডাটা জমে
উঠত। বিশেষ করে রাতের খাবারের পর কাজ থাকত না, তখনই সবাই গোল হয়ে বসে পাহাড়ের উপর খোলা আকাশের নিচে গল্প
করতাম। চাঁদও আমাদের সঙ্গী হতো।
তা এক আর্মি তার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছে।
আর্মিদের বিভিন্ন টহলে যেতে হয়। দুর্গম দুর্গম এলাকায় টহল। পাহাড়ী রাস্তার পর রাস্তা হাঁটতে হয়। সীমান্তে গিয়ে চেক করে আসতে হয় সব ঠিক আছে কিনা। মাঝে মাঝে আবার বের হতে হয় অপরাশনে। তা হতে পারে রুটিন মাফিক অপারেশন কিংবা কোন উদ্ধার অভিযান। মাঝে মাঝে পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা চাঁদার জন্য মানুষ ধরে নিয়ে যায়। তখন আর্মিকে নামতে হয় উদ্ধারে।
তা একবার অপরাশেন চলছে। অপারশনে পথিমধ্যেই রাত কাটাতে হয়। তো কয়েকজন আর্মি রাত কাটাচ্ছে এক উপজাতি বাড়িতে। দুর্গম এলাকা। রাতে বাহিরে পাহাড়া। নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে ডিউটি পরিবর্তন হবে। তা বাড়িটি বাঁশের মাচাঙের। যেসব আর্মি বাড়ীতে ঘমাচ্ছে হঠাৎ খেয়াল করছে বাঁশের বাড়ী হালকা কাঁপছে।
একটু ভয় ভয় করে।
ভূমিকম্প টম্প নয় তো!!!
চোখ কচলিয়ে ঘুমের আবহ দূর হতে এক আর্মি প্রশ্ন করে, এই এইতো কাঁপাকাপি ক্যান? কি করছ? ঘর কাঁপে ক্যান?
একটু ফিস ফিস আওয়াজ শুনা যায় ভিতর থেকে। পুরুষ মহিলার কন্ঠস্বর!
ভেতর থেকে পুরুষ কন্ঠটি জোরে বলে- মানু বানাইয়ে। মানু বানাইয়ে!!
ওরা মানুষকে মানু বলে।
আর্মিটির বলার ভঙ্গি অনেক সুন্দর ছিল। সেদিন আমরা অনেক হেসেছিলাম এই ঘটনা শুনে।
তা এক আর্মি তার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছে।
আর্মিদের বিভিন্ন টহলে যেতে হয়। দুর্গম দুর্গম এলাকায় টহল। পাহাড়ী রাস্তার পর রাস্তা হাঁটতে হয়। সীমান্তে গিয়ে চেক করে আসতে হয় সব ঠিক আছে কিনা। মাঝে মাঝে আবার বের হতে হয় অপরাশনে। তা হতে পারে রুটিন মাফিক অপারেশন কিংবা কোন উদ্ধার অভিযান। মাঝে মাঝে পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা চাঁদার জন্য মানুষ ধরে নিয়ে যায়। তখন আর্মিকে নামতে হয় উদ্ধারে।
তা একবার অপরাশেন চলছে। অপারশনে পথিমধ্যেই রাত কাটাতে হয়। তো কয়েকজন আর্মি রাত কাটাচ্ছে এক উপজাতি বাড়িতে। দুর্গম এলাকা। রাতে বাহিরে পাহাড়া। নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে ডিউটি পরিবর্তন হবে। তা বাড়িটি বাঁশের মাচাঙের। যেসব আর্মি বাড়ীতে ঘমাচ্ছে হঠাৎ খেয়াল করছে বাঁশের বাড়ী হালকা কাঁপছে।
একটু ভয় ভয় করে।
ভূমিকম্প টম্প নয় তো!!!
চোখ কচলিয়ে ঘুমের আবহ দূর হতে এক আর্মি প্রশ্ন করে, এই এইতো কাঁপাকাপি ক্যান? কি করছ? ঘর কাঁপে ক্যান?
একটু ফিস ফিস আওয়াজ শুনা যায় ভিতর থেকে। পুরুষ মহিলার কন্ঠস্বর!
ভেতর থেকে পুরুষ কন্ঠটি জোরে বলে- মানু বানাইয়ে। মানু বানাইয়ে!!
ওরা মানুষকে মানু বলে।
আর্মিটির বলার ভঙ্গি অনেক সুন্দর ছিল। সেদিন আমরা অনেক হেসেছিলাম এই ঘটনা শুনে।