ভাষার মাস। বইমেলার মাস। অনেকের বইয়ের রিভিউ হচ্ছে। এরই মাঝে কিছু স্বপ্ন আমাকে আলোড়িত করে। স্বপ্ন দেখি......................।
১২ ফেব্রুয়ারী১০ ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় পরিচিত এক জাতীয় এক ম্যাগাজিনে আমার একটা লেখা ছাপা হয়। লেখার শিরোনাম স্বদেশ প্রেম। যদিও লেখাটা ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়েছে। ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় এই ধরণের লেখা ঠিক যায় না। সম্পাদককে ধন্যবাদ ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় এই ধরণের লেখা ছাপায় দেওয়ার জন্য।
লেখার সাথে ফোন নম্বর দিয়ে দেওয়াকে অনেকে খারাপ উদ্দেশ্যে দেখে। কেউ কেউ মনে করে লুইচ্ছারা এই কাজ করে। লেখার সাথে আমার মোবাইল নম্বরও ছাপা হয়। একজন ব্লগার বন্ধুকে তা বলছিলামও। সে বলল এটা ভাল কাজ না। মোবাইল নাম্বার দেয়া ভালো কাজ না।
তবে আমার মনে হয় না মোবাইল নম্বার দিয়ে আমি বেশি খারাপ কাজ করছি। অনেক বড় ভুল করেছি। নরসিংদী থেকে এক ভাই প্রশ্ন করলেন, আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাকি? আমি উত্তর দিলাম না ভাই আমি মুক্তিযোদ্ধার ছেলে না। তিনি বললেন, আমার মনে হচ্ছে আপনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।
এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কি হতে পারে।
অনেক ফোন পেয়েছি। অনেকে বলেছে এই ধরণের লেখা নিয়মিত লিখতে। আমার লেখার ধরণ দেখে অনেকে ধারণা করেছে আমি বয়স্ক। পরে আমার শিক্ষাবর্ষ জেনে একটু অবাক হয় বটে।
সোহেল ভাই ফোন করল গতকাল। অনেক অনেক শুভ কামনা জানালো। অনেকক্ষণ কথা বললেন, তার বাবা নাকি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। সোহেল ভাইকে আমি আগে চিনতাম না। লেখা প্রকাশ হওয়ার কারণেই তো বীর মুক্তিযোদ্ধার ভাগ্যবান ছেলের সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছে। নম্বার প্রকাশ করে কি আমি ভুল করেছি?
গতকাল সকালের ঘুমই ভেঙেছে এক অবসর প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তার ফোনে। যদিও তিনি তার র্যাঙ্ক নাম বলেন নাই। পরিচয় জিজ্ঞেস করলে বললেন, গোপন থাকুক। বললেন, আপনার লেখাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। কিছু সুন্দর যুক্তি আপনি দেখিয়ে দিয়েছেন আপনার লেখায়। আশা করি সামনেও এই ধরণের লেখা লিখবেন।
আম্মু মহাখুশী কালকে। আমাকে সকালে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে আম্মুর অনেক কষ্ট কসরত করতে হয়। আধাঘন্টা সংগ্রামমুখর ডাকার পরই আমার ঘুম ভাঙে। কাল ডাকতে হয় নাই, ফোনের কারণে ঘুম ভেঙে গেছে। এজন্যই আম্মু খুশী। আম্মুর আফসোছ প্রতিদিন এভাবে ফোন করে কেউ যদি ঘমু ভেঙে দিত!!!
আরেকজন ফোন করে বললেন, আমি টুকটাক পড়ার চেষ্টা করি। কোন লেখা পড়ে এই প্রথম ফোন দিলাম কোন লেখককে। এই ধরণের লেখা লিখবেন সব সময় আশা করি।
আমি খুশীতে আপ্লুত।
আমি এম্নে অল্পতেই অনেক খুশী হয়ে যাই। আমার মা থেকে আমি এই গুণ পেয়েছি। তার উপর এত খুশী সহ্য করা আমার কাছে একটু বেশী হয়েই যাচ্ছে।
তবে এর মধ্যে অল্প বিব্রতকর ঘটনাও আছে। কল দিয়েছে। আমি রিসিভ করলাম, আমার গলা শুনে কেটে দিয়েছে এরকম সাতবার ঘটছে। তবে বেশি বিরক্ত হই নি।

দেশের অনেক স্থান থেকে এভাবে অনেকে ভাল লাগা জানালো। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
লেখার জন্য বেশ কিছু মেসেজ ও পেয়েছি। তার মধ্যে তিনটি এস এম এস আপনাদের সাথে শেয়ার করছি
বাংলা লিংক এক গ্রাহক মেসেজ দিয়েছেন-
আপনার লেখাটা আমার অনেক.....অনেক..... অনেক ভাল লাগছে. আমাদের দেশাত্মবোধ খুবই কম। কিন্তু এই জিনিষটা আমাদের বড়ই প্রয়োজন।
Thank u for writing in ............ I just feel proud for u. টেলিটক নম্বর থেকে পাঠানো এই নম্বারটি আননোন, পরিচিত কারো নাকি জানার জন্য দুই বার কল দিলাম, কিন্তু দেখি কল রিসিভ করেন নাই।

আরেক বাংলালিংক নাম্বার থেকে, নাম্বারটি অনেক সুন্দর একবার দেখেই মনে রাখা যায়--
Apnake thanks SHODESH PREM lekhatir jonno, because u have fouse the reality as well as the eventuality of a bogus and harmfull treaty for our BANGLADESH.
আমার মনে হয়ছে আমার খুশী গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করি। এজন্য যা মনে আসছে লিখে ফেলছি সম্পাদনা ব্যতীত। আপনারা বিরক্ত হন নাইতো? হলে দুঃখ প্রকাশ করে রাখছি আগে থেকে।
১২ ফেব্রুয়ারী১০ ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় পরিচিত এক জাতীয় এক ম্যাগাজিনে আমার একটা লেখা ছাপা হয়। লেখার শিরোনাম স্বদেশ প্রেম। যদিও লেখাটা ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়েছে। ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় এই ধরণের লেখা ঠিক যায় না। সম্পাদককে ধন্যবাদ ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় এই ধরণের লেখা ছাপায় দেওয়ার জন্য।
লেখার সাথে ফোন নম্বর দিয়ে দেওয়াকে অনেকে খারাপ উদ্দেশ্যে দেখে। কেউ কেউ মনে করে লুইচ্ছারা এই কাজ করে। লেখার সাথে আমার মোবাইল নম্বরও ছাপা হয়। একজন ব্লগার বন্ধুকে তা বলছিলামও। সে বলল এটা ভাল কাজ না। মোবাইল নাম্বার দেয়া ভালো কাজ না।
তবে আমার মনে হয় না মোবাইল নম্বার দিয়ে আমি বেশি খারাপ কাজ করছি। অনেক বড় ভুল করেছি। নরসিংদী থেকে এক ভাই প্রশ্ন করলেন, আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাকি? আমি উত্তর দিলাম না ভাই আমি মুক্তিযোদ্ধার ছেলে না। তিনি বললেন, আমার মনে হচ্ছে আপনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।
এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কি হতে পারে।
অনেক ফোন পেয়েছি। অনেকে বলেছে এই ধরণের লেখা নিয়মিত লিখতে। আমার লেখার ধরণ দেখে অনেকে ধারণা করেছে আমি বয়স্ক। পরে আমার শিক্ষাবর্ষ জেনে একটু অবাক হয় বটে।
সোহেল ভাই ফোন করল গতকাল। অনেক অনেক শুভ কামনা জানালো। অনেকক্ষণ কথা বললেন, তার বাবা নাকি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। সোহেল ভাইকে আমি আগে চিনতাম না। লেখা প্রকাশ হওয়ার কারণেই তো বীর মুক্তিযোদ্ধার ভাগ্যবান ছেলের সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছে। নম্বার প্রকাশ করে কি আমি ভুল করেছি?
গতকাল সকালের ঘুমই ভেঙেছে এক অবসর প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তার ফোনে। যদিও তিনি তার র্যাঙ্ক নাম বলেন নাই। পরিচয় জিজ্ঞেস করলে বললেন, গোপন থাকুক। বললেন, আপনার লেখাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। কিছু সুন্দর যুক্তি আপনি দেখিয়ে দিয়েছেন আপনার লেখায়। আশা করি সামনেও এই ধরণের লেখা লিখবেন।
আম্মু মহাখুশী কালকে। আমাকে সকালে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে আম্মুর অনেক কষ্ট কসরত করতে হয়। আধাঘন্টা সংগ্রামমুখর ডাকার পরই আমার ঘুম ভাঙে। কাল ডাকতে হয় নাই, ফোনের কারণে ঘুম ভেঙে গেছে। এজন্যই আম্মু খুশী। আম্মুর আফসোছ প্রতিদিন এভাবে ফোন করে কেউ যদি ঘমু ভেঙে দিত!!!
আরেকজন ফোন করে বললেন, আমি টুকটাক পড়ার চেষ্টা করি। কোন লেখা পড়ে এই প্রথম ফোন দিলাম কোন লেখককে। এই ধরণের লেখা লিখবেন সব সময় আশা করি।
আমি খুশীতে আপ্লুত।
আমি এম্নে অল্পতেই অনেক খুশী হয়ে যাই। আমার মা থেকে আমি এই গুণ পেয়েছি। তার উপর এত খুশী সহ্য করা আমার কাছে একটু বেশী হয়েই যাচ্ছে।
তবে এর মধ্যে অল্প বিব্রতকর ঘটনাও আছে। কল দিয়েছে। আমি রিসিভ করলাম, আমার গলা শুনে কেটে দিয়েছে এরকম সাতবার ঘটছে। তবে বেশি বিরক্ত হই নি।
দেশের অনেক স্থান থেকে এভাবে অনেকে ভাল লাগা জানালো। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
লেখার জন্য বেশ কিছু মেসেজ ও পেয়েছি। তার মধ্যে তিনটি এস এম এস আপনাদের সাথে শেয়ার করছি
বাংলা লিংক এক গ্রাহক মেসেজ দিয়েছেন-
আপনার লেখাটা আমার অনেক.....অনেক..... অনেক ভাল লাগছে. আমাদের দেশাত্মবোধ খুবই কম। কিন্তু এই জিনিষটা আমাদের বড়ই প্রয়োজন।
Thank u for writing in ............ I just feel proud for u. টেলিটক নম্বর থেকে পাঠানো এই নম্বারটি আননোন, পরিচিত কারো নাকি জানার জন্য দুই বার কল দিলাম, কিন্তু দেখি কল রিসিভ করেন নাই।
আরেক বাংলালিংক নাম্বার থেকে, নাম্বারটি অনেক সুন্দর একবার দেখেই মনে রাখা যায়--
Apnake thanks SHODESH PREM lekhatir jonno, because u have fouse the reality as well as the eventuality of a bogus and harmfull treaty for our BANGLADESH.
আমার মনে হয়ছে আমার খুশী গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করি। এজন্য যা মনে আসছে লিখে ফেলছি সম্পাদনা ব্যতীত। আপনারা বিরক্ত হন নাইতো? হলে দুঃখ প্রকাশ করে রাখছি আগে থেকে।