সকালে চট্টগ্রাম পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালে গেলাম চোখ দেখাতে। হাসপাতালটা
অনেক পছন্দের। বেশ ঝকঝকে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। পরিবেশটাও দেখার মত।
সার্ভিসও অনেক বেশি ভালো।
১৪ নম্বর কক্ষে দৃষ্টি শক্তি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এক মহিলা ডাক্তার (যদিও ওনাকে মেয়ে ডাক্তার বলাটাই বেশি উপযুক্ত) পরীক্ষা করছেন। সুন্দর করে স্কাফ দেয়া। অক্ষরের বক্স আছে। অপজিটে আয়নায় সে অক্ষরের প্রতিফলন হয়। ছোট থেকে অনেক বড় পর্যন্ত অক্ষর সারি আছে। তা দেখে বলতে হয় কত টুকু পর্যন্ত পড়তে পারছে।
এক বয়স্ক লোকের পরীক্ষা করা হচ্ছে।
১৪ নম্বর কক্ষে দৃষ্টি শক্তি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এক মহিলা ডাক্তার (যদিও ওনাকে মেয়ে ডাক্তার বলাটাই বেশি উপযুক্ত) পরীক্ষা করছেন। সুন্দর করে স্কাফ দেয়া। অক্ষরের বক্স আছে। অপজিটে আয়নায় সে অক্ষরের প্রতিফলন হয়। ছোট থেকে অনেক বড় পর্যন্ত অক্ষর সারি আছে। তা দেখে বলতে হয় কত টুকু পর্যন্ত পড়তে পারছে।
এক বয়স্ক লোকের পরীক্ষা করা হচ্ছে।
তাকে উদ্দেশ্যে করে ডাক্তার বললেন, “চাচা, আমার দিকে না। ওই সামনের দিকে তাকান।”
মনে মনে বলি, ডাক্তার এত সুন্দর হলে না তাকিয়ে পারা যায়। চাচার কি দোষ! তাকাবেই তো!
১৪ নম্বর কক্ষের কাজ শেষ। ২৬ নম্বর কক্ষে এলাম। এখানে আবার পরীক্ষা হবে। এটা একটু ভিন্ন ধরণের। একটা যন্ত্রের সামনে চোখ রাখতে হয়। ওই পাশ থেকে ডাক্তার দেখবেন।
যিনি যন্ত্রের বিপরীতে তিনিও মেয়ে ডাক্তার। আন্তরিক ব্যবহার তার। যতটুকু সুন্দর তার চেয়ে অনেক বেশি মায়াবী।
যন্ত্রের সামনে থতুনি রাখলাম। ওপাশ থেকে উনি দেখলেন।
এরপর আমার ঠিক সামনে এসে চোখে একটি যন্ত্র রাখলেন। বড় কলম আকৃতির! সেটা দিয়ে চোখে সমস্যা আছে কিনা দেখা হয়। ওই আপুর চোখ আর আমার দূরত্ব মাত্র ছোট একটি যন্ত্র। তার দুই তিনটা চুল দেখি কপালে এসে লাগছে। দুই চোখই ভালো করে দেখলেন।
কেউ আবার সুন্দর সু্ন্দর ডাক্তারদের চিকিৎসা নেয়ার লোভে সমস্যা না থাকলেও পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালে চলে যাইয়েন না। tongue emoticon
শেষে যে ডাক্তারকে দেখাতে হলো তার সাথেও খাতির হয়ে গেলো। শহীদ ভাই। নাম্বার আদান প্রদান হলো। বললেন, চোখের কোন সমস্যা হলে অবশ্যই যেন তাকে ফোন দিই।
কে বলে ডাক্তার মানেই কসাই! ভালো ডাক্তার অনেক আছে এদেশেই।
ফেসবুকে লেখাটি
মনে মনে বলি, ডাক্তার এত সুন্দর হলে না তাকিয়ে পারা যায়। চাচার কি দোষ! তাকাবেই তো!
১৪ নম্বর কক্ষের কাজ শেষ। ২৬ নম্বর কক্ষে এলাম। এখানে আবার পরীক্ষা হবে। এটা একটু ভিন্ন ধরণের। একটা যন্ত্রের সামনে চোখ রাখতে হয়। ওই পাশ থেকে ডাক্তার দেখবেন।
যিনি যন্ত্রের বিপরীতে তিনিও মেয়ে ডাক্তার। আন্তরিক ব্যবহার তার। যতটুকু সুন্দর তার চেয়ে অনেক বেশি মায়াবী।
যন্ত্রের সামনে থতুনি রাখলাম। ওপাশ থেকে উনি দেখলেন।
এরপর আমার ঠিক সামনে এসে চোখে একটি যন্ত্র রাখলেন। বড় কলম আকৃতির! সেটা দিয়ে চোখে সমস্যা আছে কিনা দেখা হয়। ওই আপুর চোখ আর আমার দূরত্ব মাত্র ছোট একটি যন্ত্র। তার দুই তিনটা চুল দেখি কপালে এসে লাগছে। দুই চোখই ভালো করে দেখলেন।
কেউ আবার সুন্দর সু্ন্দর ডাক্তারদের চিকিৎসা নেয়ার লোভে সমস্যা না থাকলেও পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালে চলে যাইয়েন না। tongue emoticon
শেষে যে ডাক্তারকে দেখাতে হলো তার সাথেও খাতির হয়ে গেলো। শহীদ ভাই। নাম্বার আদান প্রদান হলো। বললেন, চোখের কোন সমস্যা হলে অবশ্যই যেন তাকে ফোন দিই।
কে বলে ডাক্তার মানেই কসাই! ভালো ডাক্তার অনেক আছে এদেশেই।
ফেসবুকে লেখাটি