:একটু বের হতে পারবে?
: মাত্র ঘরে ফিরলাম। সারদিন অনেক দৌড়াদৌড়ি করতে হয়েছে। এখন আবার বাহিরে কেন?
: আজ চাঁদটা না অনেক সুন্দর। একা একা ব্যালকনিতে দাড়িয়ে দেখছি। তুমিও প্লিজ একটু বের হও না। চাঁদটা দেখো।
: আমি জোড়া চাঁদ দেখি। একটা চাঁদ দেখি না।
: জোড়া চাঁদ কিভাবে হয়! চাঁদ তো একটাই উঠে। কি যে আবোল টাবোল কথা বলো।
: সরি এখন একটা চাঁদ দেখার জন্য বের হতে বলো নাতো। একটু ফ্রেশ ট্রেশ হবো। খাবো।
: আচ্ছা।
আধা ঘন্টা পর।
বালিকা খেয়াল করে নিচে একজন দাঁড়ানো। মোবাইলে মিটি আলো জ্বলছে। সে আলো মুখে পড়েছে তার। চেনা চেনা লাগছে বালিকার। কিন্তু!!
এরমধ্যেই বালিকার ফোনে রিং বেজে উঠে।
: তোমার মুখের কাছে মোবাইলটা ধরো তো।
: কেন?
: চাঁদ দেখতে আসছি। ওপরের চাঁদটাতো দেখলাম। শুধুই আমার আকাশের চাঁদটা দেখবো বলে চলে আসছি। ধরো না প্লিজ!
পাগল একটা বলে বালিকা তার মুখের কাছে মোবাইল ধরে। তার একটু একটু লজ্জা লাগে!
বালক চেয়ে থাকে। আবছা আলোয় একটি মায়াবী মুখ!
ফেসবুকে : জোড়া চাঁদ
: মাত্র ঘরে ফিরলাম। সারদিন অনেক দৌড়াদৌড়ি করতে হয়েছে। এখন আবার বাহিরে কেন?
: আজ চাঁদটা না অনেক সুন্দর। একা একা ব্যালকনিতে দাড়িয়ে দেখছি। তুমিও প্লিজ একটু বের হও না। চাঁদটা দেখো।
: আমি জোড়া চাঁদ দেখি। একটা চাঁদ দেখি না।
: জোড়া চাঁদ কিভাবে হয়! চাঁদ তো একটাই উঠে। কি যে আবোল টাবোল কথা বলো।
: সরি এখন একটা চাঁদ দেখার জন্য বের হতে বলো নাতো। একটু ফ্রেশ ট্রেশ হবো। খাবো।
: আচ্ছা।
আধা ঘন্টা পর।
বালিকা খেয়াল করে নিচে একজন দাঁড়ানো। মোবাইলে মিটি আলো জ্বলছে। সে আলো মুখে পড়েছে তার। চেনা চেনা লাগছে বালিকার। কিন্তু!!
এরমধ্যেই বালিকার ফোনে রিং বেজে উঠে।
: তোমার মুখের কাছে মোবাইলটা ধরো তো।
: কেন?
: চাঁদ দেখতে আসছি। ওপরের চাঁদটাতো দেখলাম। শুধুই আমার আকাশের চাঁদটা দেখবো বলে চলে আসছি। ধরো না প্লিজ!
পাগল একটা বলে বালিকা তার মুখের কাছে মোবাইল ধরে। তার একটু একটু লজ্জা লাগে!
বালক চেয়ে থাকে। আবছা আলোয় একটি মায়াবী মুখ!
ফেসবুকে : জোড়া চাঁদ