গুগলের এডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনেকে অর্থ উপার্জন করে। ব্যক্তিগত ভাবে
বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। গুগল বিজ্ঞাপন দাতা এবং সাইটের
মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি করে দেয়া হয় এডসেন্সের মাধ্যমে। কোন সাইট এডসেন্সের জন্য
আবেদন করা হলে গুগল শর্তপূরণ সাপক্ষে সেটা এপ্রুভ করে নেয়। পরে সেখানে গুগল
বিজ্ঞাপন দেয়। বিজ্ঞাপন থেকে অর্জিত অর্থের একটা অংশ গুগল সাইটের মালিকের সাথে
শেয়ার করে। তবে অনেকের অভিযোগ এডসেন্সে তাদের আবেদন এপ্রুভ করা হচ্ছে না।
বিভিন্ন কারণে এডসেন্স এপ্রুভ নাও হতে পারে। এরমধ্যে শীর্ষ তিন কারণ নিচে ব্যাখ্যা করা হলো।
১. সাইটের কনটেন্ট সমস্যা :
গুগল সব সময় গুরুত্ব দেয় অরজিনাল কনটেন্টকে।
কপি পেস্ট এসব গুগল অনুৎসাহিত করে। আপনার সাইটের কনটেন্ট যদি অরজিনাল না হয়,
গুগলের নীতিমালা সাথে সাংঘর্ষিক হয়
গুগলের সাপোর্ট টিম থেকে বলা হয়েছে, কেউ যখন এডসেন্সের জন্য আবেদন করে তখন তার ওই সাইটের প্রতিটি পেইজ গুগল রিভিউ করে। এজন্য খেয়াল রাখা উচিত, যেন প্রতিটি কনটেন্ট অরজিনাল হয়।
গুগলের সাপোর্ট টিম থেকে বলা হয়েছে, কেউ যখন এডসেন্সের জন্য আবেদন করে তখন তার ওই সাইটের প্রতিটি পেইজ গুগল রিভিউ করে। এজন্য খেয়াল রাখা উচিত, যেন প্রতিটি কনটেন্ট অরজিনাল হয়।
২. একাধিক এডসেন্স একাউন্ট থাকলে :
গুগল এডসেন্স একাউন্টের ক্ষেত্রে এক
ব্যক্তির জন্য একটি একাউন্ট এলাউ করে। একাধিক হলে সেটা বাতিল করে দেয়। একাধিক
একাউন্ট থাকলে গুগল কর্তৃপক্ষের পরামর্শ হচ্ছে নতুন একাউন্টটি বাদ করে দিয়ে
অরজিনাল একাউন্টে কার্য পরিচালনা করা।
৩. সাইট এভেলেবল না থাকলে :
অনেক সময় দেখা যায় যে সাইট এডসেন্টে
অন্তভুক্তের জন্য আবেদন করা হয়েছে সে সাইটটা দেখা যাচ্ছে না। আর এ সমস্যার কারণে
গুগলের পক্ষেও সম্ভব হয় না সাইটটি রিভিউ করার। এক্ষেত্রে গুগলের পরামর্শ হচ্ছে,
যে সাইটের জন্য আবেদন করা হবে সেটির
প্রদানকৃত ইউআরএল যেন সঠিক হয় এবং সাইটটি যেন দেখা যায়।
এবার খুশীর খবরটি দেয়া যাক, গত ২৬ সেপ্টেম্বর-১৭ গুগল তাদের এক ব্লগ পোস্টে জানায়, এখন থেকে বাংলা সাইটগুলোও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ওয়েব-অ্যাপ্লিকেশন অ্যাডসেন্সে যুক্ত করা হয়েছে।
এবার খুশীর খবরটি দেয়া যাক, গত ২৬ সেপ্টেম্বর-১৭ গুগল তাদের এক ব্লগ পোস্টে জানায়, এখন থেকে বাংলা সাইটগুলোও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ওয়েব-অ্যাপ্লিকেশন অ্যাডসেন্সে যুক্ত করা হয়েছে।